১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি খান। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে।

২. মাছের ডিম, মগজ, পনির, ডিমের কুসুম, মাখন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।

৩. যদি প্রয়োজন না হয় পাতে বাড়তি লবণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই।

৪. দুধ খাবেন। কিন্তু ননি তোলা দুধ ও দই খান।
৫. বেশি বেশি মাছ খান। মাছের তেলে আছে ‘ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড’।

৬. লাল মাংস না খাওয়াই ভালো।

৭. কখনোই মুরগির চামড়া খাবেন না।

৮. শালগম, সয়াবিন, শুকনা শিমের বিচি ও মটরশুঁটি বেশি খাবেন।

৯. ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন লেবু, আমলকী, কাঁচামরিচ, পেয়ারা বেশি খাবেন।

১০. টিনজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

১১. টাটকা খাবার খান।

১২. দেহের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

১৩. যতটুকু সম্ভব হাসুন।

১৪. দুশ্চিন্তা উত্তেজনা নয়।

১৫. সবার সঙ্গে গল্প করুন।

১৬. গান গাইতে পারেন মনের আনন্দে।

১৭. মজার বই পড়ুন।

১৮. শারীরিক পরিশ্রম করুন।

১৯. নিয়মিত ব্যায়ম করুন।

২০. ধূমপান বর্জন করুন।